তরুণ বয়সে নিজের জন্য নিজের করণীয় কী? কী?


মূর্খদের কাছে সম্পদ হলো— জমিজমা, বাড়ি-গাড়ি, টাকাপয়সা এসব। জ্ঞানী এবং বুদ্ধিমানদের কাছে সম্পদ হলো— নিজের যোগ্যতা, দক্ষতা, ব্যক্তিত্ব, সৃজনশীলতা, উৎপাদনশীলতা ও প্রগতির পথে অবদান। ধার্মিকদের কাছে সম্পদ হলো— ইমাম-আমল তথা তাকওয়া, আদেল, সততা, দানশীলতা, পরোপকার এসব আদর্শ।
সম্পদের সংজ্ঞা বা ধারণা যার কাছে যেমনই হোকনা কেনো, সমস্যা সেটা না, সমস্যা হলো যখন তুমি মূর্খ পরিবেষ্টনীতে জন্ম নেওয়া মানুষ হয়ে তথা মূর্খ ধ্যানধারণাসম্পন্ন পরিবার-সমাজ এর সদস্য হয়ে একজন জ্ঞানী কিংবা সফল মানুষ হতে যাবে, সৃজনশীল মানুষ হতে যাবে, নিজের আত্নপরিচয় সৃষ্টির প্রত্যাশী একজন মানুষ হতে যাবে সমস্যাটা তখন; কারণ ওই যে বললাম— মূর্খ সমাজের কাছে সম্পদ হলো জমিজমা, বাড়ি-গাড়ি, টাকাপয়সা এইসব জিনিসগুলো। তাই দেখা যাবে, নিজের আত্নপরিচয় সৃষ্টি করে বেঁচে থাকার জন্য যে সময় প্রয়োজন এই সময়টার মূল্য সমাজ দেবে না। কারণ মূর্খ সমাজ হচ্ছে, অতিমাত্রায় অধৈর্য এবং তারা কোনোকিছুর সম্ভাবনা বোঝে না। তারা তাৎক্ষণিক আউটকাম আশা করে; সে আউটকামটা যতো ক্ষুদ্রই হোক, তারা আশা করে তাৎক্ষণিক আউটকাম— এটাই হচ্ছে সমস্যা।
এই ধরো, তুমি লাইফে কিছু একটা করতে চাও। এক্ষেত্রে কিন্তু তোমার সময় ও ইনভেস্ট লাগবে। তোমার নিজেকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে, বিভিন্ন উদ্যোগ অ্যাপ্লাই করতে হবে, তারপর না তুমি একজন সফল আত্নপরিচয়সম্পন্ন মানুষ হতে পারবে ও নিজের আত্নপরিচয়ে বেঁচে থাকতে পারবে। এতে তোমার ইনকামও হবে ভালোভাবে বেঁচে থাকতেও পারবে, কিন্তু একটা বেশ সময় লাগবে ও কিছুটা সাপোর্ট প্রয়োজন হবে। আর এক্ষেত্রে যে সমস্যাটা দেখা দেবে সেটা হলো যে, কিছু ছেলেমেয়ে পড়াশুনা না করেই গার্মেন্টস-টার্মেন্টস, বিভিন্ন ফার্ম-টার্ম এ চাকরি করে লাইফে একটা কিছু করছে তথা অর্থ আয় করছে।
এখন মূর্খ সমাজের প্রশ্ন হচ্ছে, "তুমি পড়াশুনা করে কি করলে? ওরা পড়াশুনা না করেও ইনকাম করছে আর তুমি পড়াশুনা করেও বেকার মানুষ!"— এই প্রশ্নের সম্মুখীন তোমাকে হতে হবে এবং এই যুক্তির ফাঁদে পড়ে গিয়ে তুমি একজন অপদার্থ প্রমাণিত হবে ফলে কিছু করার সেই সার্পোট তুমি মূর্খ সমাজ-পরিবার থেকে পাবে না। এটাই হচ্ছে সমস্যা। আর এজন্য করণীয় কী?
যদি উদ্যোক্তা হয়ে আত্নপরিচয় নিয়ে বেঁচে থাকতে চাও তাহলে এর জন্য একটি ভালো ভিত্তি লাগবে। নিজ প্রচেষ্টায় এই ভালো ভিত্তি গড়াতে হলে যেসব করতে হবে তাই মূলত এখন আমার আলোচনার বিষয়। আমি মানবিক এর স্টুডেন্ট। আর মানবিক এর শিক্ষার্থীদেরকেই মূলত এসব কথা বলছি। কারণ, মানবিকে পড়ে তুমি একাডেমিক পড়া তথা স্কুল-কলেজ-ভার্সিটির ক্লাসের পড়া দিয়ে আহামরি কিছু করতে পারবে না; শুধু সরকারি চাকরির পরীক্ষায় আবেদন করার যোগ্যতা অর্জন ও বেসরকারি চাকরিতে সিভি জমা দেওয়ার সুযোগটা পাওয়া ছাড়া অন্যকিছু এই পড়া দিয়ে হবে না, প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশুনা হলো আবেদন করা কিংবা সিভি জমা দেওয়ার যোগ্যতা, চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা নয়। সরকারি চাকরির জন্য জব প্রিপারেশন লাগবে এবং বেসরকারি ভালো কোনো চাকরির জন্য স্কিল লাগবে। টেকনিক্যাল কোনোকিছু কিংবা ভালো কর্পোরেট জব মানবিক এর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে পাবে না, অন্য কোনোভাবে পেতে পারো। আর জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কর্মসংস্থানের স্পেস লিমিটেড থাকা এবং মানুষের চাকরিজীবী হওয়ার মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তনের কারণে সেই অন্যকোনোভাবে পাওয়াটাও এখন খুবই কঠিন হয়ে গেছে যা আমি আমার লেখা "স্পেস লিমিটেড" বইটিতে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করেছি।

অনেকে ভেবে থাকে আমার বাবার তো কিছু সম্পদ আছে। এটা দিয়ে কিছু করার চেষ্টা করবো। কিন্তু এই ভুল ধারণা হলো ধ্বংস হওয়ার আরেক পন্থা। একটা চরম সত্য হলো তোমার বাবার সেই সম্পদ তোমার কোনো কাজে আসবে না, কারণ তুমি সেই সম্পদ কখন পাবে সেটা জানো?
সেটা পাবে তোমার ৫৫-৬০ বছর বয়সে তোমার বাবা প্রয়াত হওয়ার পরে, তার আগে নয়। একটা মানুষের লাইফের পোডাক্টিভ টাইম হলো ১৯-৩৫ বছর বয়স, তাহলে ৫৫-৬০ বছর বয়সে সেই সম্পদ দিয়ে তুমি কী ঘাস কাটবে? তাই বাস্তব সত্য হলো এই সম্পদ দিয়ে লাইফে কিছু করবে এই আশা করাটা হলো একটা ভুল ধারণা ও বড় ধরনের নির্বুদ্ধিতা। লাইফের প্রডাক্টিভ টাইমের পরে যতো সম্পদই পাও তা কেনো তা দিয়ে প্রডাক্টিভ কিছু করার সক্ষমতা ও মানসিকতা তখন থাকবে না। তাই উচিৎ হবে অল্প বয়সে নিজে সম্পদ অর্জন করে সেই সম্পদ ইনভেস্ট করে প্রডাক্টিভ কিছু করা।
তাই তরুণ প্রজন্মের প্রয়োজন কাল্পনিক রঙিন স্বপ্নের ঘোর থেকে বেরিয়ে এসে বাস্তববাদী হয়ে নিজের উন্নয়নে কাজ করা। নয়তো সেই দুর্দিনের সম্মুখীন হতে হবে এতে সন্দেহ নেই, কারণ তৃতীয় বিশ্বে কোনোকিছু করার স্পেস খুবই লিমিটেড।

এখন তুমি যদি এই ব্যর্থতা/ অসন্তুষ্টি থেকে বেরিয়ে আসতে চাও তাহলে কিছু পন্থা-পদ্ধতি আছে এবং সেগুলো স্বপ্ন নিয়ে স্ট্রিকলি এগিয়ে যেতে হবে। আর এজন্য তোমাকে লাইফের বিভিন্ন সময়ের টাইমলাইন সেট করে করে কিছু মাইলফলক পার হতে হবে এবং নিজের লাইফের প্রতি নিজেই সময়ভিত্তিক টার্গেট নিয়ে এগোতে হবে সেজন্য সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে এবং প্রডাক্টিভলি ইউজ করতে হবে।
এক্ষেত্রে প্রথমেই আমাকে একটা বিষয় বলতে হয় সেটা হলো— লাইফের কিছু আনন্দদায়ক জিনিস লাইফ থেকে সরিয়ে দিতে হবে যেমন করে রোগ সারানোর জন্য অনেক পছন্দের খাবার ছেড়ে দেওয়া হয়। এখন আমি লাইফের সেরূপ কিছু আনন্দদায়ক জিনিসের কথা বলি যেগুলো টাইম কিলিং করে থাকে; যেমন— ১) খেলা দেখা, কখন কোথাকার কোথায় কোন ম্যাচ অনুষ্ঠিত হলো তা পুরোপুরি দেখা, IPL-BPL-টুর্নামেন্ট, এই টুর্নামেন্টগুলো লাইফের একটা ব্যাপক সময় ব্যয় করে থাকে, তারপর ২) বর্তমান সময়ের মোবাইল গেম; আত্নপরিচয় নিয়ে বাঁচার স্বপ্ন দেখতে হবে মোবাইল গেম ছোঁয়াই যাবে না, ৩) Narcissism অর্থাৎ সামাজিক মাধ্যমে নিজেকে অতিমাত্রায় প্রচার করার মানসিক রোগ। এসব থেকে দূরে থাকতে হবে। এগুলো লাইফের ইনজয়মেন্ট ধরে রাখে, আনন্দ দেয় সেটা ঠিক কিন্তু এসব লাইফের একটা বিশাল প্রডাকক্টিভ সময় নষ্ট করে দেয়।
এসব থেকে টোটালি সরে আসতে হবে। একটা কথা শুনতে বাজে মনে হলেও সত্য ও বাস্তব তা হলো— বাংলাদেশ টিম অনেক ভালো খেলে অনেক ভালোকিছু অর্জন করলে তাতে খেলোয়াড়দের লাভ এবং দেশের সুনাম, ব্যক্তিগতভাবে তোমার কিছুই না। আমার এই কথা শুনে অনেক অল্পবয়সী আবেগী ছেলের অ্যালার্জি হতে পারে। কিন্তু যেদিন তোমার সামনে কেউ একজন তোমার প্রেমিকাকে বিয়ে করে নিয়ে যাবে আর তুমি শূন্য মানুষ বলে শুধু চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া তোমার কিছুই করার থাকবে না সেদিন বুঝবে দেশের সুনাম, বংশের সুনাম, সেই পারিবারিক সম্পত্তি যেটার মালিক এখনও তুমি নও এসব দিয়ে তোমার কিছু আসে যায় না
তাই খেলার আনন্দ সুখ তারাই নিবে যাদের অঢেল সম্পদ-সম্পত্তি আছে। তুমি মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে তুমি তোমার নিজের আত্নউন্নয়নে সময় দাও। এসব আনন্দ থেকে কিছু বছরের জন্য দূরে থাকো। তারপর একদিন তোমারও এসব আনন্দ নেওয়ার একটা স্থায়ী সুসময় আসবে। তখন যত খুশি এসব আনন্দ নিতে পারবে।

তবে বিনোদনের জন্য তুমি কিছু ভালো ভালো সিনেমা-মুভি দেখতে পারো যেগুলো দেখে তুমি লাইফের অনেক কিছু শিখতে পারবে এবং অনেক কিছু জানতে পারবে। এ ধরণের মুভিগুলো থেকে একইসঙ্গে বিনোদন, জ্ঞান এবং শিক্ষা নিতে পারো। কিন্তু কোনো শিক্ষাহীন হাস্যকর সিনেমা ও নাটক, কৌতুক, ফান ভিডিও এসব থেকে পুরোপুরি দূরে থাকতে হবে। শুধু দেখতে পারো শিক্ষণীয় মুভি।
সুতরাং লাইফের টাইম ওয়েস্ট করে শুধুই ইনজয়মেন্ট দেয়, কোনো শিক্ষা কিংবা অর্জন নেই— এরূপ টাইম ওয়াস্টার জিনিসগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে।
এবার একটা হাস্যকর এবং সেইসাথে অবাক করার মতো বিষয় নিয়ে কথা বলি। কিছু কিছু ছেলেমেয়ের নাকি সময়ই কাটে না, সেজন্য তারা প্রেম করে। সময় আছে বলে কি তা টাইম পাসের ভুয়া প্রেম করে কাটাতে হবে না কি রে ভাই? হাতে সময় আছে এটা তো বড় পাওয়া। এটাকে কাজে লাগিয়ে নিজের দক্ষতা উন্নয়ন করো। আইসিটি সেক্টরের জিনিসগুলো শিখো যা চাকরির বাছাইয়ে টেকার জন্য খুব সহায়ক হবে, সোশ্যাল প্রজেক্ট করো যেটা চাকরির জন্য সিভিতে লিখতে পারবে। এমনকি ফ্রিল্যান্সিং শিখে অল্প বয়সেই ব্যাংক ব্যালেন্স ভরাতে পারো। এক্ষেত্রে প্রাথমিক একটা সমস্যা হতে পারে সেটা হলো, তোমার এসব ট্রেনিং নেওয়ার ও বুনিয়াদমূলক যন্ত্রপাতি কেনার টাকা নাও থাকতে পারে। সেজন্য লাইফের তরুণ বয়স থেকেই ওডজব তথা মেকানিক্যাল কাজ, মিস্ত্রিদের অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করা— এসব কাজ করতে পারো, তাহলো এসব করেই ভালো টাকা জমাতে পারবে।

পার্টটাইম চাকরি পাওয়ার আশায় বসে থাকবে না; পার্টটাইম চাকরি বিষয়ে অনেকের ভুল ধারণা আছে তা হলো অফিসে বসে পার্টটাইম জব করবে। এটা কল্পনাতে সম্ভব, বস্তবে নয়। পার্টটাইম জব হয় ফিল্ডে এবং তার সম্মানী হয় কমিশন/ টার্গেট এর ভিত্তিতে। পার্টটাইম কাজ ধারণামাফিক কোনোদিনই হয় না, তাই ধারণার ভিত্তিতে প্রত্যাশা নিয়ে বসে থাকলে আজীবনেও পার্টটাইম জব পাবে না। তাই আশায় আশায় বসে না থেকে ওডজব করে টাকা জমাও। এই জমানো টাকা তোমার লাইফের ক্লান্তিকালে তোমার জন্য একটা ভালো সাপোর্ট হবে।
মোটকথা লাইফের একটা বয়স লিমিটের মাঝে তোমাকে এই কাজগুলো করতে হবে এবং ফানডামেন্টাল জিনিসগুলো অর্জন করতে হবে। লাইফের নির্দিষ্ট বয়স লিমিটের মাঝে যদি যথাযথভাবে কাজগুলো করতে না পারো তাহলে সমস্যা যেটা হবে সেটা হলো— ওই যে শুরুতে বললাম মানুষের সেসব প্রশ্নগুলোর সম্মুখীন হতে হবে এবং আর্থিক শূন্যতার দুর্বলতায় নিজের মনোবল ভেঙে পড়তে পারে।

এই লেখাটি মূলত ১৬-২২ বছর বয়সীদের জন্য। এর উপরে যারা এটি পড়ছেন তারা অলরেডি এসব বোঝেন এবং বাস্তবতা ফেস করছেন কিন্তু অতীতে ফিরে গিয়ে নিজেকে তৈরি করে নিয়ে ফিরে আসার কোনো উপায় তাদের নাই। তাই তরুণ যারা এই অবস্থায় পড়তে না চাও তারা এখনই ভবিষ্যতের কঠিন বাস্তবতার জন্য নিজেকে উপযোগী করে গড়ে তুলতে লেগে পড়ো
আর একটা কথা বলতে হয় সেটা হচ্ছে যে, এসব দক্ষতা অর্জন করতে গিয়ে কিংবা অর্থ আয়ের জন্য অতিউৎসাহী হয়ে একইসাথে অনেকগুলো কাজে হাত দেবে না। একইসাথে একই রিলেটেড জিনিসগুলো নিয়ে লাগতে পারো, ভিন্ন জিনিস নিয়ে নয়। যেমন— যদি ভবিষ্যতে বিজনেস করতে চাও তাহলে বিজনেস নিয়েই লাগো এবং সেক্ষেত্রে ভেবে নাও কী বিজনেস করবে সেই বিজনেস নিয়ে লাগো, যেমন পড়াশুনার কোচিং বিজনেস কিংবা এ্যাগ্রোফার্মের চারার বিজনেস কিংবা অন্যকিছু যেটা ভবিষ্যতে করতে চাও সেটা নিয়ে লাগো তাহলে ভালো হয়। আর শেখার বিষয়ে বলতে গেলে প্রথমেই কম্পিউটার ও আইসিটি বিষয়ে বলতে হবে। তুমি প্রফেশনাল হতে চাইলে অফিস ও কর্পোরেট প্রেগ্রামগুলো শিখো, আর ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে সেক্ষেত্রেও সেই বিষয়ের তথা ফ্রিল্যান্সিংয়ের যে কাজটি বা যে কাজগুলো তোমার সাথে স্যুইট করে সেটা দিয়ে শেখা শুরু করো।
একজন জ্ঞানী মানুষ বলেছিলেন— 'একইসঙ্গে যে অনেককিছুই শুরু করে সে কোনেটাই ঠিকমতো সফলতার সাথে শেষ করতে পারে না'। তাই একইসাথে অনেকগুলো জিনিস নিয়ে লাগবে না; একটা জিনিস কমপ্লিট করে তারপর সময় নিয়ে আরেকটা কাজে লাগতে পারো। তবে একটা জিনিসের পরিবেশগত সম্ভাবনা হঠাৎ ফিকে হয়ে এলে সেটি স্কিপ করতে পারো, নয়তো Sunk Cost এর মানসিক সমস্যায় পড়ে সময় খোয়াবে।
উপরোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রেখে একনিষ্ঠতার সাথে কাজ করো, আশাকরি ভালো করতে পারবে।

© লেখা : মেহেদী হাসান ; বই : লাইফ হ্যাকস।


Note : যারা 'লাইফ হ্যাকস' বইটি প্রি-অর্ডার করতে চাও তারা বইটির প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান টাইম পাবলিকেশন্স এর ফেসবুক পেজে মেসেজ করে রাখো। বইটি প্রকাশিত হওয়ামাত্র তোমাকে রিপ্লাই দেওয়া হবে।
টাইম পাবলিকেশন্স এর ফেসবুক পেজের লিংক→
http://facebook.com/timepublications

Comments

Popular posts from this blog

অনলাইনের ভুয়া ঘটক চেনার উপায়!

বিডিজবস এর আবেদনে সময় সেভ করার উপায়!

চাকরির জন্য কীভাবে পারসোনাল ডেটাবুক তৈরি করবেন?